আইওটি (IOT) এর পূর্ণরূপ হলো ইন্টারনেট অফ থিংস (Internet of things)। এটি একইসঙ্গে মানুষ ও ডিভাইস নিয়ে গড়ে ওঠা একটি বিশাল নেটওয়ার্ক। এই নেটওয়ার্কে অন্তর্ভুক্ত ডিভাইসগুলি নিজেদের মধ্যেই ডাটা সংগ্রহ, শেয়ার ও পরিবেশ পরিস্থিতি অনুযায়ী এই ডাটাগুলিকে কাজে লাগায়। আমাদের প্রতিদিনের জীবনের সবকিছুই বদলে দিবে এই “ইন্টারনেট অফ থিংস” বা আইওটি। শপিং থেকে শুরু করে কোথাও ঘুরতে যাওয়া কিংবা বাসার প্রয়োজনীয় কাজ করার মতো অনেক কাজই নিয়ন্ত্রণ করবে ইন্টারনেট অফ থিংস।
বিষয়টি বিশ্লেষণ করা যাক, ইন্টারনেট অফ থিংস (IOT) হলো ইলেকট্রনিক ডিভাইস, সফটওয়্যার, সেন্সর ও নেটওয়ার্ক সংযোগের সঙ্গে যুক্ত ফিজিক্যাল অবজেক্ট। এটি এমন একটি নেটওয়ার্ক, যেখানে এম্বেডেড সেন্সর ব্যবহার করে তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ এবং পরিবর্তন করা সম্ভব। এর মাধ্যমে অনেক ডিভাইস একটি আরেকটির সঙ্গে ইন্টারনেট দ্বারা যুক্ত থাকে এবং তাদের মধ্যে ডাটা আদান-প্রদান করে।
ইন্টারনেট অব থিংস (IOT) হলো ইলেকট্রনিকস, সফটওয়্যার, সেন্সর ও নেটওয়ার্ক সংযোগের সঙ্গে যুক্ত ফিজিক্যাল অবজেক্ট। এটি এমন একটি নেটওয়ার্ক, যেখানে এম্বেডেড সেন্সর ব্যবহার করে তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ এবং পরিবর্তন করা সম্ভব। এর মাধ্যমে অনেক ডিভাইস একটি আরেকটির সঙ্গে ইন্টারনেট দ্বারা যুক্ত থাকে এবং তাদের মধ্যে ডাটা আদান-প্রদান করে। ইন্টারনেট দ্বারা যুক্ত ডিভাইস বলতে আমরা এখনো বুঝি আমাদের পিসি, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, স্মার্টফোন এসবই।
কিন্তু প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে এখন অনেক কিছুতেই ইন্টারনেট সংযুক্ত করা হচ্ছে এবং ভবিষ্যতে হবে। IOT সম্পর্কিত জিনিস হিসেবে স্মার্ট ফ্রিজের কথা বলা যেতে পারে। আইওটি প্রযুক্তি বাস্তবায়ন করা গেলে স্মার্ট ফ্রিজ হবে এমন একটি যন্ত্র, যা নিজ থেকেই ভেতরে প্রয়োজনীয় খাদ্য আছে কি না তা শনাক্ত করতে সক্ষম হবে। এ ক্ষেত্রে ফ্রিজের ভেতরে ক্যামেরা স্থাপন করা হবে, যা ফ্রিজের ভেতরের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে গ্রাহককে টেক্সটের মাধ্যমে সামগ্রিক অবস্থা জানাবে।
https://bangla-bnb.saturnwp.link/%e0%a6%a2%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%ab%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%9f-%e0%a6%af%e0%a7%87-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%a3%e0%a7%87-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae/
হাঁপানি রোগীরা ইনহেলার ব্যবহার করে থাকেন। সেই সাধারণ ইনহেলারকে একটি জিপিএস সেন্সর যুক্ত করে রূপান্তর করা যাবে IOT যুক্ত ইনহেলার। এতে যিনি ইনহেলার ব্যবহার করছেন তাঁর ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সব তথ্য তথ্যভাণ্ডারে চলে যাবে। এতে তিনি ঠিক কোন জায়গায় ইনহেলার বেশি ব্যবহার করেছেন, সেই জায়গার আবহাওয়া, পরিবেশ কেমন তার সম্পর্কে অটো তথ্য চলে যাবে। এ সব তথ্য নিরীক্ষা করে ডাক্তার তাঁর ওষুধ নির্ধারণ করতে পারবেন।