হাসতে থাকলে আশেপাশের পরিবেশ এবং আপনার মেজাজ ভালো থাকে। আজকের ব্যস্ত সময়সূচীতে, লোকেরা হাসতেও ভুলে যায়, তাই আপনাকে হাসানোর জন্য আমরা নিয়ে এসেছি মজার ভাইরাল জোকস। এটা পড়ে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> একদিন শিক্ষক ক্লাসে পড়াচ্ছেন—
শিক্ষক: আচ্ছা, বলতে পারো দুধের সঙ্গে বিড়ালের কোনখানে মিল আছে?
ছাত্র: স্যার, এটা তো খুব সহজ প্রশ্ন।
শিক্ষক: তাহলে বলো।
ছাত্র: স্যার, দুটো থেকেই ‘ছানা’ পাওয়া যায়।
> পল্টু: কিরে বল্টু মন খারাপ কেন?
বল্টু: বউ রাগ করে আমার লগে দুই সপ্তাহ ধরে কথা কয় না। এমন বউ রেখে কী লাভ? ভাবছি ছেড়েই দিমু।
পল্টু: বলিস কি? তোর তো হাতে চাঁদ এমন বউ ছেড়ে না দিয়ে আরও বেশি আগলে রাখ।
বাই দ্য ওয়ে কি করলে বউ দুই সপ্তাহ চুপ থাকব সেই বুদ্ধিটা আমারে শিখায়ে দে।
> বাবা: তোকে না বলেছিলাম পাস করলে সাইকেল কিনে দেব।
ছেলে: হ্যাঁ, বলেছিলে।
বাবা: তবুও ফেল করলি! পড়া বাদ দিয়া কী করেছিলি?
ছেলে: কেন, সাইকেল চালানো শিখছিলাম!
> এক অবিবাহিত যুবক বিয়ে করার জন্য মেয়ে খুঁজতে খুঁজতে ক্লান্ত হয়ে গেল।
ফলে একদিন ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিলো, ‘আমি বিয়ে করতে চাই।’
দিনশেষে তার স্ট্যাটাসে মাত্র দুটি মেয়ে লাইক দিলো।
আর বাকি ১০৬ জন পুরুষ কমেন্ট করলো, ‘আমারটা নিয়ে যাও!’
> প্রশ্নকর্তা: সাধারণ ফ্রেন্ড আর বেস্ট ফ্রেন্ডের মধ্যে পার্থক্য কী?
উত্তরদাতা: আপনি কাদায় পা পিছলে পড়ে গেলে সাধারণ বন্ধু আপনাকে নিয়ে খুব হাসবে। কিন্তু বেস্ট ফ্রেন্ড কী করবে জানেন?
প্রশ্নকর্তা: কী করবে?
উত্তরদাতা: আপনার ছবি তুলে ফেসবুকে আপলোড করবে।
> বাংলা ব্যাকরণ পড়ানোর সময় শিক্ষক অন্যমনস্ক এক ছেলেকে বললেন,
‘এই ছেলে, সর্বনাম পদের দুটো উদাহরণ দাও তো।’
ছেলেটি হকচকিয়ে দাঁড়িয়ে বললো, ‘কে? আমি?’
শিক্ষক খুশি হয়ে বললেন, ‘গুড, হয়েছে। বসো।’
(ডিসক্লেইমার : এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)