প্রতিটি সম্পর্কের নিজস্ব নিয়ম রয়েছে। ছোটবেলা থেকেই আমরা রোমান্টিক বই পড়ে, সিনেমা দেখে বা গান শুনে বড় হই। এই সব কিছু মিলিয়ে আমাদের মাঝে এক ধরনের কল্পনার জগৎ তৈরি হয়। এটি বাস্তব জগত থেকে একদম আলাদা। অনেক সময় বাস্তব আর কল্পনা মিলিয়ে ফেলি। সাইকোথেরাপিস্ট ইসরা নাসিরের মতে, “সাহিত্য, চলচ্চিত্র এবং পপ সংস্কৃতি অনেক স্বাস্থ্যকর সম্পর্কে সমস্যা করেছে। আমরা যা দেখি তা নিজেদের সম্পর্কে প্রয়োগ করতে চাই। এর ফলে ভুল বোঝাবুঝি হয়। সম্পর্কের অবনতি হয়”।
স্পেস নেওয়া
একা সময় কাটালে আশেপাশে সবাই নেতিবাচক ভাবে তা নেওয়া শুরু করে। সবাই ভাবে ঝগড়া বা অন্য ব্যক্তির থেকে দূরে থাকতে চাইছেন। কিন্তু সত্য হলো সম্পর্কের মধ্যে থেকেও নিজের জন্য ব্যক্তিগত সময় বের করা জরুরি। নিজের সাথে একান্তে সময় কাটালে নিজেকে জানা যায়।
অমীমাংসিত যুক্তি
সঙ্গীর সাথে ঝগড়া হলে দ্বিমত পোষণ করতেই পারেন। এ সময় সর্বোত্তম উপায় হল কয়েকটি যুক্তি অমীমাংসিত রেখে দেওয়া। পরিবেশ ঠাণ্ডা হলে পরে বাকি বিষয় নিয়ে আলাপ করে নেবেন।
স্বাধীনতা
স্বাধীন ভাবে নিজেকে চলাফেরা করতে শেখান। বন্ধুদের সাথে সময় কাটান। এটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের ধারা। সব সময় সঙ্গীর ওপর নির্ভর করা ঠিক না।
অর্থ
দুইজনই যদি স্বাবলম্বী হন, তাহলে সংসারে দুইজন মিলেই অর্থ দেওয়া উচিত। তবে এ এক্ষেত্রে অবশ্যই নিজস্ব গোপনীয়তা রাখা উচিত।
https://bangla-bnb.saturnwp.link/%e0%a6%b6%e0%a7%80%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%97%e0%a6%b2%e0%a6%be-%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%a5%e0%a6%be-%e0%a6%a6%e0%a7%82%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%98%e0%a6%b0/
শেষ করা
সম্পর্কের মধ্যে কিছু জিনিস কাজ করে না। তখন সম্পর্কটি শেষ করে ফেলাই ভাল।