আগেই জানা গিয়েছিল বাংলাদেশের সুপার সিক্স থেকে সেমিফাইনাল যাওয়ার সমীকরণ। আগে ব্যাট করলে জিততে হতো ৫০ রানের ব্যবধানে। আর বোলিং করলে ৩৮ থেকে ৪০ ওভার পর্যন্ত সময় পেত জুনিয়র টাইগাররা। বেনোনির ঘাসের পিচে আগে বল করার পরেই শুরু হয়ে যায় পাকিস্তানকে কম রানে আটকে রাখার প্রচেষ্টা।
পিচে ঘাস থাকায় অধিনায়কের সিদ্ধান্ত নিয়ে সন্দেহ ছিল না। দিনশেষে মাহফুজুর রাব্বির এই সিদ্ধান্তেরই জয় হলো। যদিও তাতে বড় কৃতিত্ব বোলার রোহানাত-দৌলা বর্ষন এবং শেখ পারভেজ জীবনের। দুজনের আঁটসাঁট বোলিং এবং উইকেট শিকারের সুবাদে ১৫৫ রানেই আটকেছে পাকিস্তান।
বোলিং ইউনিটের কল্যাণে সেমিফাইনালের লক্ষ্য এখন কিছুটা সহজ বাংলাদেশের জন্য। পাকিস্তানের ১৫৬ রানের টার্গেট বাংলাদেশকে টপকাতে হবে ৩৮.১ ওভারের মধ্যে। তাহলেই রানরেটে তাদের পেছনে ফেলে সেমিফাইনালে যাবে বাংলাদেশের যুবারা।