নারী ও পুরুষ একজন আরেকজনের ওপর নির্ভরশীল। যদিও আচরণ ও স্বভাবগতভাবে দুইজনই আলাদা। তবুও সামাজিক অথবা পারিবারিক ক্ষেত্রে দুইজনের গুরুত্বই অপরিসীম। কিন্তু পুরুষদের কিছু আচরণ থাকে, যা নারীরা একদমই পছন্দ করেন না। এ সব আচরণের জন্য নানা রকম ঝগড়া-বিবাদও দেখা দেয়। নারীরা হতাশ বোধ করে।
মানসিক শ্রমকে উপেক্ষা করা
মানসিক শ্রম বলতে বোঝায় সম্পর্ক বজায় রাখার সাথে জড়িত মানসিক কাজ। যেমন- মনোযোগ দিয়ে কথা শুনা, সহানুভূতি এবং মানসিক সমর্থন। তবে কিছু পুরুষ নারীদের এই আচরণটি ক্রমাগতভাবে অবহেলা করে। নারীদের মানসিক শ্রমের গুরুত্ব স্বীকার করতে তারা অপরাগতা প্রকাশ করে। যার জন্য নারীরা হতাশা বোধ করতে পারে।
গৃহস্থালির দায়িত্ব গুরুত্ব সহকারে না নেওয়া
পরিবারের গৃহস্থালির কাজ এবং দায়িত্ব দুইজনেরই নেওয়া উচিত। তবে বেশিরভাগ পুরুষ ঘরের কাজে অংশ নিতে অবহেলা করে। এতে নারীদের কাঁধে কাজের একটি অসামঞ্জস্যপূর্ণ বোঝা বেড়ে যায়। তারা বিরক্ত হয়।
ব্যক্তিগত সীমানা উপেক্ষা করা
ব্যক্তিগত সীমানার প্রতি সম্মান জানানো যেকোনো সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ। যদি পুরুষরা তাদের সীমানা অবহেলা করে, তবে নারীরা অস্বস্তি বোধ করতে পারে।
আধিপত্য দেখানো
সামাজিক নিয়ম মানতে গিয়ে কিছু পুরুষ তাদের আধিপত্য দেখাতে চায়। যা কিনা এক সময় খুব ভয়ানক রূপ ধারণ করে। পুরুষরা আবেগকে দমন করে থাকে। অত্যধিক আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে। এই আচরণগুলো সম্পর্কের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। নারীরা এতে খুবই রাগান্বিত হয়। এর পরিবর্তে, তারা একটি আবেগপূর্ণ সম্পর্ক পছন্দ করে।
https://bangla-bnb.saturnwp.link/palong-polaw-jevabe/
নারীর অভিজ্ঞতাকে ছোট করা
পুরুষরা প্রায়ই ধরে নেয় যে, নারীদের জ্ঞান বা দক্ষতা কম। নারীদের অভিজ্ঞতা, মতামত বা দক্ষতাকে অবজ্ঞা করা হলে, তারা অসম্মান বোধ করে।