অনেক নারীর পিরিয়ড বা মাসিক যন্ত্রণাদায়ক হয়। তরুণীদেরও এ সমস্যায় ভুগতে দেখা যায়। এটা কি কোনও রোগের লক্ষণ? মাসিক যন্ত্রণাদায়ক হলে কি একসময় চকলেট সিস্ট হতে পারে?
অভিভাবকদের বিশেষভাবে সতর্ক থাকা উচিত। অনেক সময় আমরা মা-বাবা বা পরিবারের সদস্য যারা আছি, এটিকে খুব সাধারণভাবে দেখি। মনে করি, মাসিক মানেই একটু পেইন হতে পারে। আপনি যেটা বলছেন, পেইনফুল হলে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। কী ধরনের ট্রিটমেন্ট আপনারা দিয়ে থাকেন, সঞ্চালকের এ প্রশ্নের জবাবে ডা. ফারজানা দীবা বলেন, প্রথমে আপনার এ কথাটির উত্তর দিই। আমাদের বাবা-মায়েদের এ বিষয়টি সিরিয়াসলি নেওয়া উচিত। স্কুলের টিচারদেরও ব্যাপারটা সম্পর্কে সচেতন থাকা উচিত। কারণ, আমাদের দেশ ছাড়া পশ্চিমা দেশগুলোতে অনেক সময় এন্ডোমেট্রিওসিস অ্যাওয়ারনেস ক্যাম্পেইন করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে স্কুল-কলেজে গিয়ে মেয়েদের বলা হয় যে মাসিকের ব্যথা থাকলে একটু ডাক্তার দেখিয়ে নেওয়া উচিত, বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
ডা. ফারজানা দীবা বলেন, এন্ডোমেট্রিওসিস ভয়াবহ রোগ। এটা ক্যানসার নয়, কিন্তু ক্যানসারের মতো ছড়ায়। পুরো জরায়ুটা ইনভলভ হয়। দুই পাশের ওভারি ইনভলভ হয়। এতে যেমন ব্যথা হয়, সেই সাথে পরবর্তী সময়ে কিন্তু বন্ধ্যত্ব রোগটা দেখা দেয়। পরবর্তী সময়ে পায়খানা ও প্রস্রাবের রাস্তায় এন্ডোমেট্রিওসিস ছড়ালে প্রস্রাবের সাথে রক্ত যায়, পায়খানার সাথে রক্ত যায়। ব্লাডটা তো একটা লিকুইড। পেটের ভেতর যে যে জায়গায় যাবে, সেখানে জমলে পরবর্তী সময়ে দেখা যাবে চকলেট সিস্ট ওই সমস্ত জায়গায় সব মিলিয়ে বড় হয়ে একটা টিউমারের মতো বা সিস্ট ফরমেশন করছে। এটা অনেক বড় হয়ে যেতে পারে। আরলি ট্রিটমেন্ট না করলে যেটা হয়, মেয়েটার বন্ধ্যত্ব হতে পারে বা পরবর্তী সময়ে অনেক ধরনের জটিলতা, যেমন প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে।
আরলি ট্রিটমেন্ট নেওয়ার ক্ষেত্রে, লক্ষণগুলো কী কী থাকলে একজন মেয়ের বা বাবা-মায়ের সচেতন হওয়া উচিত যে সেটি চকলেট সিস্ট হতে পারে, সঞ্চালকের এ প্রশ্নের জবাবে ডা. ফারজানা দীবা বলেন, অ্যাওয়ারনেস প্রোগ্রাম করে আমরা যেটা বলি, মাসিকে যদি এমন ব্যথা হয়, যে ব্যথাটা অসহনীয়। একটু-আধটু ব্যথা সবার হয়। কাজেই যে ব্যথাটা অসহনীয়, স্কুল মিস করতে হচ্ছে, অফিস মিস করতে হচ্ছে, তখন কিন্তু একজন ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।
চকলেট সিস্ট কী, কেন হয় ও এ থেকে পরিত্রাণের উপায় সম্পর্কে আরও জানতে উপর্যুক্ত ভিডিওতে ক্লিক করুন। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এনটিভি হেলথ ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং জানুন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ।
নেক নারীর পিরিয়ড বা মাসিক যন্ত্রণাদায়ক হয়। তরুণীদেরও এ সমস্যায় ভুগতে দেখা যায়। এটা কি কোনও রোগের লক্ষণ? মাসিক যন্ত্রণাদায়ক হলে কি একসময় চকলেট সিস্ট হতে পারে? আজ আমরা একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছ থেকে এসব প্রশ্নের উত্তর জানব।
অভিভাবকদের বিশেষভাবে সতর্ক থাকা উচিত। অনেক সময় আমরা মা-বাবা বা পরিবারের সদস্য যারা আছি, এটিকে খুব সাধারণভাবে দেখি। মনে করি, মাসিক মানেই একটু পেইন হতে পারে। আপনি যেটা বলছেন, পেইনফুল হলে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। কী ধরনের ট্রিটমেন্ট আপনারা দিয়ে থাকেন, সঞ্চালকের এ প্রশ্নের জবাবে ডা. ফারজানা দীবা বলেন, প্রথমে আপনার এ কথাটির উত্তর দিই। আমাদের বাবা-মায়েদের এ বিষয়টি সিরিয়াসলি নেওয়া উচিত। স্কুলের টিচারদেরও ব্যাপারটা সম্পর্কে সচেতন থাকা উচিত। কারণ, আমাদের দেশ ছাড়া পশ্চিমা দেশগুলোতে অনেক সময় এন্ডোমেট্রিওসিস অ্যাওয়ারনেস ক্যাম্পেইন করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে স্কুল-কলেজে গিয়ে মেয়েদের বলা হয় যে মাসিকের ব্যথা থাকলে একটু ডাক্তার দেখিয়ে নেওয়া উচিত, বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
ডা. ফারজানা দীবা বলেন, এন্ডোমেট্রিওসিস ভয়াবহ রোগ। এটা ক্যানসার নয়, কিন্তু ক্যানসারের মতো ছড়ায়। পুরো জরায়ুটা ইনভলভ হয়। দুই পাশের ওভারি ইনভলভ হয়। এতে যেমন ব্যথা হয়, সেই সাথে পরবর্তী সময়ে কিন্তু বন্ধ্যত্ব রোগটা দেখা দেয়। পরবর্তী সময়ে পায়খানা ও প্রস্রাবের রাস্তায় এন্ডোমেট্রিওসিস ছড়ালে প্রস্রাবের সাথে রক্ত যায়, পায়খানার সাথে রক্ত যায়। ব্লাডটা তো একটা লিকুইড। পেটের ভেতর যে যে জায়গায় যাবে, সেখানে জমলে পরবর্তী সময়ে দেখা যাবে চকলেট সিস্ট ওই সমস্ত জায়গায় সব মিলিয়ে বড় হয়ে একটা টিউমারের মতো বা সিস্ট ফরমেশন করছে। এটা অনেক বড় হয়ে যেতে পারে। আরলি ট্রিটমেন্ট না করলে যেটা হয়, মেয়েটার বন্ধ্যত্ব হতে পারে বা পরবর্তী সময়ে অনেক ধরনের জটিলতা, যেমন প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে।
https://bangla-bnb.saturnwp.link/nokher-jotno/
আরলি ট্রিটমেন্ট নেওয়ার ক্ষেত্রে, লক্ষণগুলো কী কী থাকলে একজন মেয়ের বা বাবা-মায়ের সচেতন হওয়া উচিত যে সেটি চকলেট সিস্ট হতে পারে, সঞ্চালকের এ প্রশ্নের জবাবে ডা. ফারজানা দীবা বলেন, অ্যাওয়ারনেস প্রোগ্রাম করে আমরা যেটা বলি, মাসিকে যদি এমন ব্যথা হয়, যে ব্যথাটা অসহনীয়। একটু-আধটু ব্যথা সবার হয়। কাজেই যে ব্যথাটা অসহনীয়, স্কুল মিস করতে হচ্ছে, অফিস মিস করতে হচ্ছে, তখন কিন্তু একজন ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।