সকালে ঘুম থেকেই উঠেই প্রথম যে কাজটি করতে হয় তা হলো দাঁত ব্রাশ। ব্রাশে টুথপেস্ট মাখিয়ে ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে আলসেমি ঝেড়ে ফেলার মজাই আলাদা। অথচ সেই ব্রাশটিই যখন ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে ওঠে, ছুড়ে ফেলা দেওয়া হয় আবর্জনার স্তূপে। তবে দাঁত মাজা না গেলেও ঘরোয়া অনেক কাজে ব্যবহার করা যায় পুরোনো ব্রাশ।
১) কম্পিউটারের কিবোর্ডের খাঁজে খাঁজে ময়লা জমে যায়। সেগুলো পরিষ্কার করতে বেশ বেগ পেতে হয়। তবে ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার করলে কিন্তু কাজ অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।
২) শুধু কম্পিউটার কেন, জুতা ঝকঝকে করে তুলতেও ব্যবহার করতে পারেন পুরোনো ব্রাশ। শুকনো কাপড় ডিটারজেন্ট পানিতে ভিজিয়ে প্রথমে জুতা মুছে নিন ভালো করে। তার পর ব্রাশ দিয়ে ঘষলেই জমে থাকা ময়লা উঠে যাবে।
৩) সাদা ধবধবে বেসিনের গায়ে ময়লার পুরু দাগ পড়ে গেলে একেবারেই দেখতে ভালো লাগে না। বেসিন পরিষ্কার করতেও কিন্তু ব্রাশ বেশ কার্যকর। বেসিন থেকে ময়লা তোলা সহজ নয়। তবে ব্রাশ দিয়ে জোরে জোরে ঘষলে ময়লা উঠে যেতে বাধ্য।
৪) শীতে ঠোঁট ফাটার সমস্যা শুরু হয়ে গেছে। ঠোঁটের যত্ন নিতেও ব্রাশ কার্যকর। ঠোঁটের ওপর গোলাপ জল হালকা করে লাগিয়ে ব্রাশ দিয়ে ঘষুন। এতে ঠোঁটের মৃতকোষ ঝরে গিয়ে মসৃণ এবং কোমল হবে।
https://bangla-bnb.saturnwp.link/somaloconakari-manus/
৫) চিরুনি পরিষ্কার করতেও ব্যবহার করতে পারেন ব্রাশ। ব্রাশে সাবান লাগিয়ে চিরুনিতে ঘষলেই সহজে পরিষ্কার হবে।