Close Menu
  • Technology
  • Entertainment
  • Lifestyle
  • Travel
  • Sports
  • Exclusive
  • Funny
  • Recipe
Facebook X (Twitter) Instagram
Believe No Border Bangla
  • Technology
  • Entertainment
  • Lifestyle
  • Travel
  • Sports
  • Exclusive
  • Funny
  • Recipe
Believe No Border Bangla
Home » ছোট জায়গায় বাগান করার কার্যকরী পদ্ধতি
Exclusive

ছোট জায়গায় বাগান করার কার্যকরী পদ্ধতি

January 8, 20246 Mins Read

বাগান পরিবেশের অনেক সৌন্দর্য্য বাড়িয়ে দেয়। আর এই বাগান কিভাবে গড়ে তুলতে হয় সেটা আমরা অনেকেই জানিনা। ছোট একটু জায়গা থাকলেই আপনি গড়েতুলতে পারেন বাগান। প্রচন্ড ইচ্ছা থাকা সত্বেও কিভাবে বাগান শুরু করা যায় তা বুঝতে পারেন না। তাই আমরা আজকে জানবো কিভাবে ছোট জায়গায় বাগান শুরু করার শতভাগ কার্যকরী পদ্ধতি।

ছোট বাগান

এই তালিকা অনুসরণ করে খুব সহজে জলদি আপনিও হয়ে যেতে পারেন বাগানের মালিক। আপনি সুগন্ধী ফুলের বাগান দিয়ে শুরু করতে পারেন। তবে শুরুটা কিভাবে করবেন, সেটাই সমস্যা।

আপনার যে সময় হাতে রয়েছে তা কাজে লাগান
কিসের বাগান করতে চান তা ঠিক করুন। আপনি কি সবজির বাগান করতে চান? অথবা একটি ভেষজ উদ্যান? কিংবা ফুলের বাগান? আপনি সবজি বাগান করতে চাইলে সেটা সিদ্ধন্ত নিন। কিছু বুঝতে না পারলেও ছোট করে কিছু একটা দিয়ে শুরু করুন।

পরিকল্পনা হয়ে গেলে জায়গা বাছাই করুন
বাগানের জন্য আলোকযুক্ত জায়গা নির্বাচন করুন। প্রায় সবজি এবং বেশিরভাগ ফুলের জন্য প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা পূর্ণ রোদের প্রয়োজন। ছাযাযুক্ত স্থানে আপনি টমেটো, বেগুন এগুলো জন্মাতে পারবেন না। তাই (ফার্ন এবং হোস্টাস) ছায়াযুক্ত স্থান অনেক পছন্দ করে। আলো না থাকলে হতাশার কারন নাই। আপনার চেষ্টাটাই বড় বিষয় এখানে। আপনি গাছের বৈশিষ্ট্যগুলো নিয়ে অনলাইনে ঘাটাঘাটি করুন বা আপনার স্থানীয় নার্সারীতে জিজ্ঞাসা করুন কোন গাছের জন্য কতটুকু সূর্যের আলো প্রয়োজন।

আপনার বাগানের জন্য অন্য কোন বাসার যেন ক্ষতি না হয় সেটি দেখতে হবে। তারা যদি আপনার বাগান আড়ালে কওে তাহলে আপনার বাাগনের প্রতি অনীহা আসতে পারে। ঢাকা শহরে ছাদবাগান করাই সবচেয়ে উপযুক্ত। আপনার ছাদ বাগানটি যদি রাস্তা থেকেই স্পষ্ট দেখা যায়, তবে আপনি বাসায় ফেরার সময় চোখ পড়বে, যা কিনা খুব সহজেই আপনাকে বাগানের প্রতি টান অনুভব করাবে।

বাগানের জায়গাটি পরিষ্কার করুন
আপনি যদি মাটিতে বাগান করতে চান, তবে এই অসাধারণ টিপসটি আপনার জন্য। যে স্থানে বাগান করার পরিকল্পনা করছেন সেখানে ঘাসের আস্তরণ যত দ্রুত সম্ভব পরিষ্কার করে ফেলুন। আপনি যদি দ্রুত ফলাফল চান (যেমন, এটি বসন্তকাল বাগান করার পরিকল্পনা করছেন এবং সামনের গ্রীষ্মের মধ্যে সবজি পেতে চান), এগুলো কেটে ফেলুন। একটি কোদাল দিয়ে ধীরে ধীরে কুপিয়ে ঘাসের আস্তরণ তুলে ফেলুন, এবং এই ঘাসগুলো পরবর্তীতে ব্যবহারের জন্যে কম্পোস্ট করুন।

কাগজের পত্রিকার সাহায্যে ঘাসকে কম্পোস্ট করা সহজ, যদিও এটি বেশি সময় নেয়। আপনার ভবিষ্যতের বাগানটিকে পাচটি পত্রিকার আস্তরণ দিয়ে ঢেকে ফেলুন; সংবাদপত্রে ৩ ইঞ্চি কম্পোস্টের স্তর (বা পটিং মিক্স এবং মাটির সংমিশ্রণ) ছড়িয়ে দিন এবং রেখে দিন। কম্পোস্ট এবং কাগজ পচে যেতে প্রায় চার মাস সময় লাগবে। শীতের মধ্যেই বাগান করার জন্য একটি অসাধারণ মাটির স্তর তৈরি হয়ে যাবে, যেখানে কোনও ঘাস বা আগাছা থাকবে না এবং প্রচুর পরিমাণে জৈবসমৃদ্ধ মাটি পাবেন।

মাটির গুণগত মান পরিক্ষা
আপনি চাষ করার সময় বা নতুন উদ্ভিদের বেড তৈরি করা পর্যন্ত মাটিতে ২ থেকে ৩ ইঞ্চি স্তর কম্পোস্ট, ঝরে পড়া পাতা, শুকনো ঘাসের খড় বা পুরানো সার যুক্ত করুন। আপনি যদি চাষ না করার সিদ্ধান্ত নেন বা আগের তৈরি বিছানা নিয়ে কাজ করেন, জৈব পদার্থটি মাটির উপরে ওলট-পালট করে বিছিয়ে দিন, এটি শেষ পর্যন্ত হিউমাসে পরিণত হবে। সাথে কিছু কেঁচো ঢেলে দিলে জমির সাথে হিউমাস মিশ্রণের কাজ ওরাই করে দিবে। আপনি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর কিংবা মৃত্তিকা উন্নয়ন অধিদফতরের সাহয্য নিতে পারেন

মাটি প্রস্তুত করুন
বীজ বপন বা লাগানোর থেকে নতুন বেড প্রস্তুত করতে মাটি নিয়ে কাজ করা অপরিহার্য। কেননা এটি শিকড়কে প্রয়োজনীয় জলীয় উপাদান এবং পুষ্টির নিশ্চয়তা দিয়ে আরও সহজে মাটিতে প্রবেশ করতে সাহায্য করে। দুটি পদ্ধতি রয়েছে: কর্ষণ এবং খনন।
ছোট বেড তৈরি করার জন্য মাটি খনন পদ্ধতি আরও কার্যকর। মাটি কেবল তখনই খনন করুন যখন এক মুঠো মাটি দলা পাকিয়ে বল করার জন্য উপযুক্ত। জৈব পদার্থ মিশ্রিত করে উপরিভাগের ৮ থেকে ১২ ইঞ্চি মাটিটি আলতোভাবে ওলট-পালট করে দিন একটি ধারালো কোদাল দিয়ে। (প্রস্তুত বিছানায় হাঁটলে মাটি ভালভাবে যুক্ত হতে পারে, তাই মাটির বেডের উপরে হেঁটে নিতে পারেন)

এবার সঠিক গাছ বাছাই করুন
আপনি আপনার এলাকার জলবায়ু নির্ভর; জমি এবং সূর্যের আলোতে অভিযোজিত উদ্ভিদ নির্বাচন করেন। উদ্ভিদ বিষয়ক ভাল ধারণা পাওয়ার জন্যে আপনি ইন্টারনেটই ঘোরাঘুরি করে তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন। এক বছর বাঁচে এমন গাছ ক্যালেন্ডুলা , কসমস, গাঁদা, সূর্যমুখী এবং জিনিয়া। কয়েকবছর বাঁচে ধনিয়া পাতা, চাইভস, লেমন বাম, নিম, থাইম, পুদিনা শাকসবজি: শসা, লেটুস, মরিচ এবং টমেটো।

আপনার বাছাই করা গাছ লাগান

কিছু গাছ শীত সহ্য করতে পারে, তাই আপনি শরৎকাল বা শীতের শেষ দিকে এসব উদ্ভিদ রোপণ করতে পারেন। অন্যদিকে টমেটো এবং বেশিরভাগ বর্ষজীবি ফুল উষ্ণ তাপমাত্রা পছন্দ করে, তাই শৈত্য প্রবাহ চলাকালীন এসব না লাগানোই ভাল। বহুবর্ষজীবী গাছ লাগানোর জন্য মার্চ এবং অক্টোবর মাস ভাল সময়।

অনেক গাছ, যেমন লেটুস এবং সূর্যমুখী, সরাসরি বাগানে বীজ থেকে জন্মায়। এদের লাগানোর সময়, বপনের গভীরতা এবং ব্যবধান সম্পর্কে তথ্যের জন্য বীজের প্যাকেটের তথ্য পড়তে ভুলবেন না। বাগান শুরু করার সময় অল্প বয়স্ক উদ্ভিদ কেনা সবচেয়ে ভাল, এদেরকে ট্রান্সপ্ল্যান্টও বলা হয়। উপযুক্ত নির্দেশিকার উপর ভিত্তি করে আপনার প্রস্তুত বেডে গর্ত খনন করুন। নীচ থেকে উপরের দিকে চাপ দিয়ে টব থেকে গাছটি সরান। যদি শিকড়গুলি একটি বলের মতো স্তূপ হয়ে থাকে, তবে গর্তের মধ্যে স্থাপনের আগে কাঁটাচামচ বা আঙ্গুল ব্যবহার করে সেগুলো ছাড়িয়ে দিন। শিকড়ের চারপাশে মাটি ঝুরঝুরে করুন, তারপরে পানি দিয়ে মাটি ভিজিয়ে রাখুন।
পানি সেচ দিন
চারাকে কখনোই শুকিয়ে যেতে দেওয়া উচিত নয়, তাই প্রতিদিন পানি সেচ দিবেন। চারাগুলিতে শিকড় না গজানো অবধি নিয়মিত পানি সেচ দিবেন – চারা গজানোর পর অনিয়মিতভাব সেচ দিতে হবে। আপনার বাগানে কতবার পানি সেচ দেওয়ার প্রয়োজন তা নির্ভর করে মাটি, আর্দ্রতা এবং বৃষ্টির উপর; যদিও সপ্তাহে একবার অবশ্যই পানি দিতে হবে। মাটি পৃষ্ঠের ৩ থেকে ৪ ইঞ্চি নীচে আঙ্গুল প্রবেশ করিয়ে দেখুন। যদি এটি শুকনো অনুভব করেন, তবে পানি দেওয়ার উপযুক্ত সময়। আস্তে আস্তে এবং গভীরভাবে পানি দিন, এতে পানি আস্তে আস্তে মাটিতে প্রবেশ করবে। পানির শুকিয়ে যাওয়া হ্রাস করতে, খুব ভোরে পানি দিন।

বাগানকে সুরক্ষিত করুন
আগাছা দূর করতে এবং মাটির আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করতে খড়কুটো, রান্না ঘরের জৈব বর্জ্য দিয়ে দিয়ে মাটির চারপাশে ঢেকে রাখুন। এতে আপনাকে নিয়মিত পানি দেওয়ার ঝামেলা পোহাতে হবে না এবং সূর্যের আলো দ্বারা মাটি দ্রুত শুকিয়ে যাওয়া থেকে বিরত রেখে আগাছার জাতীয় উদ্ভিদ জন্মাতে দিয়ে বাধা দিবে।

https://bangla-bnb.saturnwp.link/smart-phone-battery/

এভাবে চালিয়ে যেতে থাকুন
আপনার বাগান যখন বাড়তে শুরু করবে, যেকোনো নবীন বাগানীদের জন্যেই এটি আনন্দের মুহূর্ত। বাগানের কাজ চালিয়ে যেতে থাকুন যতক্ষণ না এটি পরিপূর্ণভাবে দাঁড়িয়ে না যাবে। নিয়মিত বিরতিতে পানি দিন। আগাছা বড় হওয়ার আগেই তুলে ফেলুন। মৃতপ্রায়, মরা এবং রোগাক্রান্ত গাছপালা বিনষ্ট করে ফেলুন। ধ্বংসাত্মক পোকামাকড় কীটনাশক সাবান স্প্রে করে যত দ্রুত সম্ভব ধ্বংস করে ফেলুন। লম্বা গাছ (যেমন, টমেটো) লাঠি দিয়ে নরমভাবে বেধে বাড়তে দিন। সহায়তার জন্য বাগান নার্সারি বা কোনো উদ্ভিদবিদের পরামর্শ নিতে পারেন এবং সর্বদা সতর্কতার সাথে নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।

exclusive করার কার্যকরী ছোট ছোট বাগান জায়গায় পদ্ধতি বাগান)

Related Posts

গার্লিক বিফ রেসিপি

গার্লিক বিফ তৈরি করার সহজ রেসিপি জেনে নিন

June 16, 2025
গরমে ব্রণের সমস্যা

গরমে ব্রণের সমস্যা কমাতে কার্যকরী কিছু টিপস

May 5, 2025
হজমশক্তি ভালো করা

হজমশক্তি ভালো করার টিপস

April 16, 2025
Latest post
গার্লিক বিফ রেসিপি

গার্লিক বিফ তৈরি করার সহজ রেসিপি জেনে নিন

June 16, 2025
ফ্রিতে অনলাইনে ক্লাব বিশ্বকাপ

যেভাবে ফ্রিতে অনলাইনে দেখবেন ক্লাব বিশ্বকাপ

June 16, 2025
অভিনেত্রী পূজা ব্যানার্জি

প্রযোজকের সঙ্গে যে খারাপ কাজ করলেন নায়িকা পূজা!

June 16, 2025
স্ট্রোক জীবনযাপন পরিবর্তন

স্ট্রোক এড়াতে জীবনযাপনে যেসব পরিবর্তন আনবেন

June 13, 2025
অধিনায়কত্ব-মিরাজ

লম্বা সময়ের জন্য অধিনায়কত্ব পেলে ভালো হয় : মিরাজ

June 13, 2025
About us | DMCA | Privacy Policy | Contact

© 2025 BelieveNoBorder. All Rights Reserved

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.